চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তনের লোগো উন্মোচন


বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, বাণিজ্য শাখায় ৩৬৭টি, বিজ্ঞান শাখায় ১৬৬টি এবং মানবিক শাখায় ২৬টি আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন মোট ৪২ হাজার ৪৩৩ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। ফলে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়ছেন গড়ে ৭৬ জন।

‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়। মোট ৮০টি প্রশ্ন, প্রতিটির মান ১.২৫ নম্বর। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২০ নম্বর কাটা হবে। পাস নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০।
 
পরীক্ষা কক্ষে কেবল প্রবেশপত্র ও প্রয়োজনীয় উপকরণ ছাড়া অন্যান্য সকল ইলেকট্রনিক যন্ত্র নিষিদ্ধ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষাকেন্দ্র ও আশপাশের এলাকায় চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত মোতায়েন ছিল।
 
আরও পড়ুন: রাবি ভর্তি যুদ্ধে চার হাজার আসনের বিপরীতে লড়বে ২ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী
 
ভর্তিচ্ছুদের ভোগান্তি কমাতে এবার পরীক্ষাকে পাঁচটি আঞ্চলিক কেন্দ্রে—রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রংপুরে—বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। যাতায়াত ও আবাসনজনিত সমস্যার অবসানে পরীক্ষার্থীরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
 
এবারের ভর্তি পরীক্ষায় রাবির ২৭টি বিভাগে ৪ হাজার ৩২৩টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৩৭ হাজার ৪১৫ জন শিক্ষার্থী।
 
আগামী ১৯ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিট এবং ২৬ এপ্রিল ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি পরীক্ষা শেষ হবে। এরপর ১১ মে থেকে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়ে চলবে ২৬ মে পর্যন্ত। ১ জুলাই থেকে শুরু হবে ক্লাস।
 
রাবির উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘সুশৃঙ্খল ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভর্তি পরীক্ষা চলছে। আমরা আশাবাদী, কোনো ধরনের কারচুপি ছাড়াই নিয়মনীতি অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হবে।’

নবীনতর পূর্বতন