মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহীদুল্লাহ্ হলের প্রধান ভবনের ১০৪ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার হলে উপস্থিত হন আবাসিক শিক্ষক ও প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান। তিনি জানান, কক্ষে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তারা মাদক সেবনের বিষয়টি স্বীকার করেন।
আটককৃত ঢাবির আবাসিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন শহীদুল্লাহ্ হলের ২০১৯-২০ সেশনের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুল হাসান শান্ত ও রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান ফয়সাল। এছাড়া এদের মধ্যে রয়েছেন ঢাবির স্যার এ এফ রহমান হলের ২০২২-২৩ সেশনের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ হোসেন।
এছাড়া অপর ১ জন বহিরাগত, যার নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
এদিকে ঘটনার পর বহিরাগত ১ ও শহীদুল্লাহ্ হলের হাসিবুলকে প্রক্টরিয়াল টিমের হাতে তুলে দেওয়া হয়। কার্জন এলাকার সহকারী প্রক্টর ড. এ কে এম নূর আলম সিদ্দিকী জানান, তারা বন্ধুর কাছে ঘুরতে এসেছিল এবং মাদক সেবনের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পরে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
অন্যদিকে শহীদুল্লাহ্ হল প্রশাসন জানিয়েছে, আবাসিক ২ শিক্ষার্থীর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।